পরমাত্মা এক, তিনি ছাড়া কেহই দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম বা দশম ঈশ্বর বলে অভিহিত হয় না। যিনি তাঁকে শুধু এক বলে জানেন তিনিই তাঁকে প্রাপ্ত হন।
( অথর্ববেদ, ১৩/৪/২)
( অথর্ববেদ, ১৩/৪/২)
এক সত্তা পরব্রহ্মকে জ্ঞানীরা ইন্দ্র, মিত্র, বরুণ, অগ্নি, দিব্য, সুপর্ণ, গরুৎমান, যম, মাতরিশ্বা অাদি বহু নামে অভিহিত করেন।
( ঋগ্বেদ, ১/১৬৪/৪৬)
( ঋগ্বেদ, ১/১৬৪/৪৬)
পরমাত্মা সর্বব্যাপক, সর্বশক্তিমান শরীর রহিত, রোগ রহিত, জন্ম রহিত, শুদ্ধ, নিষ্পাপ, সর্বজ্ঞ, অন্তর্য্যামী, দুষ্টের দমন কর্তা ও অনাদি। তিনি তাঁহার শাশ্বত প্রজা জীবের অন্য যথাযথা ফলের বিধান করেন।
(যজুর্বেদ, ৪০/৮)
(যজুর্বেদ, ৪০/৮)
সকল বেদ যে পরম পদের বার বার প্রতিপাদন করেছেন এবং সকল তপস্যা যে পদের কথা বলে অর্থ্যাৎ যাঁকে পাবার সাধনার কথা বলে যাঁকে পাবার জন্য সাধকগণ ব্রহ্মচর্যের পালন করেন সেই পদ তোমাকে (আমি) সংক্ষেপে বলছি (সে হচ্ছে) ওঁ এই।
(কঠোপনিষদ্, ১/২/১৫)
(কঠোপনিষদ্, ১/২/১৫)
(শুদ্ধ) মন দ্বারা এই পরমাত্মা তত্ত্ব প্রাপ্তি-যোগ্য এই জগতে(এক পরমাত্মার অতিরিক্ত) ভিন্ন-ভিন্ন ভাব কিছুই নেই (এজন্য) যে এই জ্গতে বিভিন্ন প্রকার দেখে সেই ব্যক্তি মৃত্যু থেকে মৃত্যুতে গমন করে অর্থাৎ বারবার জন্মায় এবং মরে।
(কঠোপনিষদ, ২/১/১১)
(কঠোপনিষদ, ২/১/১১)
ইনি ব্রহ্মা, ইন্দ্র, প্রজাপতি এই সমস্ত দেবতা তথা এই পৃথ্বী বায়ু, আকাশ, জল এবং তেজ এইরুপ এই পাঁচ মহাভূত এবং এই ছোট ছোট সম্মিলিত ন্যায় বীজরূপ সমস্ত প্রাণী এবং এ সমস্ত থেকে ভিন্ন অন্য ও অণ্ডজসমূহ এবং জরায়ুজ তথা স্বেদজ এবং উদ্ভিদ তথা ঘোড়াগুলি গোসমূহ হস্তিসমূহ মানবগণ যা কিছু এই জগৎ এবং যা ডানাবিশিষ্ট এবং জঙ্গম এবং স্থাবর প্রাণিসমুদয় তা সমস্ত প্রজ্ঞানস্বরূপ পরমাত্মাতেই প্রতিষ্ঠিত ব্রহ্মণ্ড প্রজ্ঞানস্বরুপ পরমাত্মা থেকেই জ্ঞানশক্তিসম্পন্ন প্রজ্ঞানস্বরুপ পরমাত্মাই এইসবের স্থিতির অাধার এই প্রজ্ঞানই ব্রহ্ম।
(ঐতরেয়োপনিষদ, ৩/১/৩)
যাঁর মধ্যে সমস্ত দেবগণ ভালোভাবে স্থিত সেই অবিনাশী পরব্যোমে সম্পূর্ণ বেদ বিদ্যমান যে মানুষ তাঁকে জানে তারা এতে সম্যকরূপে অবস্থিত।
(শ্বেতাশ্বতরোপনিষদ, ৪/৮)(ঋগ্বেদ মণ্ডল ১ সূত্র ১৬৪-র ৩৯ নং অথর্ববেদের ৯/১৫/১৮ তেও পরিলক্ষিত হয়)
(শ্বেতাশ্বতরোপনিষদ, ৪/৮)(ঋগ্বেদ মণ্ডল ১ সূত্র ১৬৪-র ৩৯ নং অথর্ববেদের ৯/১৫/১৮ তেও পরিলক্ষিত হয়)
ওই পরমপুরুষ সহস্র মস্তকবিশিষ্ট সহস্র চক্ষুঃবিশিষ্ট এবং সমস্র চরণবিশিষ্ট তিনি সম্পূর্ণ জগৎকে সর্বদিকে আবৃত করে নাভীর ঊর্ধ্বে দশাঙ্গুল পরিমিত হৃদয়দেশে অবস্থিত।
(শ্বেতাশ্বতরোপনিষদ, ৩/১৪) ( যজুর্বেদ, ৩১/১ ঋগ্বেদ, ১০/৯০/১, অথর্ববেদ, ১৯/৬/১ তেও পরিদৃষ্ট হয়)
(শ্বেতাশ্বতরোপনিষদ, ৩/১৪) ( যজুর্বেদ, ৩১/১ ঋগ্বেদ, ১০/৯০/১, অথর্ববেদ, ১৯/৬/১ তেও পরিদৃষ্ট হয়)
আরো অনেক আছে রেফারেন্স দেওয়া হল
(শ্বেতাশ্বতরোপনিষদ, ৩/৩)
(যজুর্বেদ, ১৭/১৯, ১৬/৩)
(ঋগ্বেদ, ১০/৮১/৩)
(যজুর্বেদ, ১৭/১৯, ১৬/৩)
(ঋগ্বেদ, ১০/৮১/৩)